অনেকেই বলেছেন, ”পারলে নিজে এইরকম একটা গ্রুপের এডমিন হয়ে তারপর সমালোচনা করেন।” এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি এসে বলেন, ”পারলে আম্রিকার প্রধানমন্ত্রী হইয়া দেখান। তারপর আমার সমালোচনা কইরেন”- তাইলে কেমন লাগবে আপনার?

শুরুতেই একটা কথা পরিস্কার করে বলা দরকার যে, উই নিয়ে আমার ব্যক্তিগত কোন ক্ষোভ নেই। এই কারণেই উই নিয়ে আমার আগের পোস্টের শুরুতেই আমি বলে নিয়েছিলাম, এখান থেকে নারী উদ্যোক্তারা সত্যিই উপকৃত হয়ে থাকলে আপত্তির কিছু নেই। আমার কিছু প্রশ্ন ছিলো, তার কিছুর উত্তর আমি পেয়েছি গত দুইদিনে ইনবক্সে আমাকে প্রায় শ খানেক এফ-কমার্স ওউনারদের কাছ থেকে, যারা গ্রুপের নিয়মিত সদস্য।

WE'র যাত্রা নাসিমা আক্তার নিশার হাত ধরে। পরে ই-ক্যাব থেকে ইস্তফা দিয়ে তাঁর সাথে যুক্ত হন জনাব রাজীব আহমেদ। নিশা একজন সফল উদ্যোক্তা। উনি ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন নারী উদ্যোক্তা দেশের গেইমিং ইন্ড্রাসট্রি নিয়ে কাজ শুরু করেছেন, এর পেছনে মোটা অংকের টাকা ইনভেস্ট করেছেন - এমনটা আমার জানা নেই। ভদ্রমহিলা ১৬ বছর আগে স্বীয় পিতাকে নিজের কিডনী উপহার দিয়েও বাঁচাতে পারেননি, সেই ঘটনা পড়ে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাবনতঃ হয়েছি।(তথ্যসূত্র-১)  আমি এসব এতদিন জানতাম না। 

উই গ্রুপ যথেষ্ঠ মিডিয়া কভারেজ পেয়েছে, প্রচুর নিউজ-ইন্টারভিউ মেইনস্ট্রিম প্রিন্টেড মিডিয়াতে প্রায়ই প্রকাশিত হত। আমার ধারনা - সেখান থেকেই গ্রুপটা লাইম লাইটে আসা শুরু করে।

যা হোক, আমি পোষ্ট লেখার পর দেখলাম, বাংলাদেশী ফেসবুক ইউজারের একটা বিশাল অংশ উই গ্রুপ নিয়ে ভালো ধারনা রাখেন না। এটা এডমিনরাও জানেন, কিন্তু কেয়ার করছেন না। 

অথচ সোশ্যাল মিডিয়া সেন্টিমেন্টকে ম্যানেজ করাটা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, এর নজীর আমরা এই দশকে দেখেছি। গোটা দুনিয়া কিংবা গোটা বাংলাদেশ ওলট পালট করা ঘটনা ঘটিয়ে দেয়া গেছে স্রেফ ফেসবুককে ইউজ করেই। সুতরাং, ফেসবুক ইউজারদের সেন্টিমেন্টকে খাটো করে দেখার অবকাশ নেই।

আমি নীচে কিছু key পয়েন্টস ও সে প্রেক্ষিতে আমার মতামত দিলাম। উই যদি আমাকে শত্রুজ্ঞান না করে আমার মতামতগুলোকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে তাহলে তাদের লাভ বৈ ক্ষতি হবে না, এই গ্যারান্টি দিতে পারিঃ

১) যারা আড্ডাতে ”নিয়মিত” জয়েন করেন, কভার ফটোতে তাদের ছবিই দেয়া হয়। খুব সম্ভবত ফ্রিকোয়েন্ট পারটিসিপেন্টদের ভেতর থেকে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়। আমাদের উপদেশ থাকবে - এই কথাটাই যদি কভার ফটোর ক্যাপশনে লিখে দেয়া হয় সংক্ষেপে, তবেই কিন্তু বিষয়টা আর দৃষ্টিকটু থাকে না। ক্যাপশনে কিছুই না লিখাটা জনমনে হাজারো প্রশ্নের অবতারণা করবে এটাই স্বাভাবিক। 

২) গ্রুপের সদস্যসংখ্যা ২ লাখ ক্রস করার আগ পযন্ত এটি খুবই প্রডাকটিভ ছিলো। ২ লাখ ক্রস করার পর থেকেই বিশৃংখলা শুরু হয়। আমার ধারনা, অতিরিক্ত মেম্বারদের চাপ সামলাতে এডমিনরা হিমশিম খাচ্ছেন। আমাদের উপদেশ থাকবে - বাড়তি পেইড মডারেটর নিয়োগ দেয়া হোক। আমি ধারনা করছি, এই বছরের ভেতরই গ্রুপের সদস্যসংখ্যা ১ মিলিয়নের ঘরে পৌছেঁ যাবে। এত বড় একটা গ্রুপের জন্য কমপক্ষে ১০০ সদস্য বিশিষ্ট একটা বিশাল মডারেটর প্যানেল আবশ্যক, যাদেরকে হাইলি ট্রেইনড হতে হবে in terms of ‍audience management and dealings. তারা ফুল-টাইম শ্রম দেবে গ্রুপে। 

যারা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে এক্সপার্ট, এই রকম কোন ব্যক্তি বা এজেন্সিকে তাদের ট্রেইনিংয়ের দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। এজেন্সি কমপক্ষে আগামী ১ বছরের জন্য গ্রুপের টোটাল মার্কেটিং স্ট্রাটেজি বাতলে দিবে। এর ভেতর থাকবে-

  • ক) কনটেন্ট স্ট্রাটেজি 
  • খ) পিআর স্ট্রাটেজি 
  • গ) এনগেইজমেন্ট স্ট্রাটেজি 
  • ঘ) অর্গানিক সোশ্যাল সেন্টিমেন্ট ম্যানেজমেন্ট স্ট্রাটেজি 
  • ঙ) সোশ্যাল রেপুটেশন ম্যানেজমেন্ট স্ট্রাটেজি
  • চ) ব্র্যান্ড গাইডলাইন।

আমি নিশ্চিত, এই কয়টা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এই গ্রুপের নাই। থাকলেও তারা সেটা ফলো করে না। বিশেষ করে, এই মূহুর্তে উই গ্রুপের জন্য সবচাইতে বেশী দরকার একটা দীর্ঘমেয়াদি ও কার্যকর পাবলিক রিলেশন এন্ড রেপুটেশন ম্যানেজমেন্ট স্ট্রাটেজি, এবং একজন ফুল টাইম স্ট্রাটেজিষ্ট। 

বাজারে নামকরা কর্পোরেট ব্র্যান্ডগুলোর সুনামহানি (যেমনঃ আনফেয়ার ডিসমিজাল বা আনইথিকাল লে অফ) হলে তারা তাদের হারানো সুনাম পুনরুদ্ধার করার জন্য বড় বড় মার্কেটিং এজেন্সিকে দায়িত্ব দেয়, যারা তাদের জন্য রেপুটেশন ম্যানেজ করে দেয়।

প্রায়ই আমাদের দেশের টেলিকম ইন্ড্রাসট্রিতে এমন হয়। এই করোনার সময়ে সবচে হয়েছে ব্যাংকিং সেক্টরে, এবং ইতিমধ্যেই দেশের তিনটি প্রথম সারির ব্যাংক এবং bKash তাদের অনলাইন রেপুটেশন ম্যানেজ করার কাজ অত্যন্ত জোরেশোরে শুরু করেছে। 

উদাহরণ দেই- কিছুদিন আগে বিকাশকে নিয়ে ফেসবুকে তুমুল বির্তক চলছিলো, এর কিছুদিন পরেই বিকাশ আনলো চমকপ্রদ অফার (ঋন), এবং নতুন ফিচার (QR code @ End-user). অর্থাৎ, লোকে যতই বিকাশকে গালি দিক না কেন, দিনশেষে এইসব ফিচারের কারণে তারা বিকাশের কাছেই ফিরে যেতে বাধ্য হবে। এবং ভবিৎষতে বিকাশ এই ধরনের ক্যাম্পেইন আরো রান করবে। এভাবেই তারা তাদের রেপুটেশনকে ম্যানেজ করে ফেলবে। সিটি ব্যাংকও তাদের রেপুটেশন ম্যানেজ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে, তারা একটা ইমোশনাল OVC প্রকাশ করেছে গতমাসে যেটা তারা গত এক বছর ধরে বানিয়েছিলো। 

দক্ষ ও অভিজ্ঞ মার্কেটারদের বানানো পলিসিগুলোকে এডমিন ও মডারেটর প্যানেল  রেলিজিয়াসলি মেনে চলবে। পেশাগত দিক থেকে আমার মোটামুটি দক্ষতা রয়েছে এই সব বিষয়ে, সুতরাং, এডমিনদের কেউ আমার সাথে এই ব্যাপারে যোগাযোগ করে আমার ফিডব্যাক ও সাজেশন চাইলে আমি সানন্দে রাজী হবো। আমি একদম বিনামূল্যে- কোন রকম সন্মানী ছাড়া এই কাজটি করে দিতে রাজী আছি। ভিজিবল পজিটিভ চেইঞ্জ আনতে মিনিমাম ১ সপ্তাহ সময় লাগবে আমার। 

ফ্রিতে করতে রাজী হবার কারণ হলো, এত বিশাল পরিমান অডিয়েন্স- যারা উদ্যোক্তা কিংবা ব্যবসায়ী, যাদের হিউজ পটেনশিয়ার রয়েছে- তাদেরকে নিয়ে কেউ ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করুক, তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করুক বা ব্রেইন ওয়াশড যোম্বি বলে নিরুৎসাহিত করুক- আমি সেটা কখনই চাইবো না। মনে রাখতে হবে, জাষ্টিস ফর উইম্যানকে বাঁচাবার মত কেউ ছিলো না।

আমি বিশ্বাস করি, এদেরকে যদি অন্তত নলেজ বেইজড আর্টিকেলের মাধ্যমে সঠিকভাবে ট্রেইনাপ করা যায়, তবে তারা অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। ফেসবুকে আমিসহ বেশ কয়েকজন প্রফেশনাল ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স এই কাজটি করে ইদানিং বেশ পাঠকপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, তাদেরকে এই নলেজ বেইজড কনটেন্ট ডিজাইনিংয়ের দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। 

এর ভেতর একটা হবে FAQ পেইজ, যেটা তাদের ওয়েব সাইটেও নাই। এটা করলে গ্রুপ নিয়ে সকলের সমস্ত সন্দেহ ও ভ্রান্ত ধারনা দূর হয়ে যাবে। 

৩) তোষামোদির ব্যাপারে বলবো- গ্রুপের এডমিন প্যানেল কয়েকদিন আগে তাদের পলিসি আপডেট করেছে। সেখানে লেখা আছে, এডমিনদের নাম উল্লেখ করে কোনো পোষ্ট দিলে সেটা এ্যপ্রুভ করা হবে না। তার মানে তারাও চায় তোষামদির অভিযোগ দূর হোক। 

তবে এত অল্প সংখ্যক এডমিন-মডারেটর প্যানেল নিয়ে তোষামদির ব্যাপারটাকে মনিটর করা সম্ভব না। এবং আমি সিওর তাদের ৭ জন এডমিন এবং ৩৫ জন মডারেটরের সবাই একটিভও থাকে না ঠিকমতো। এছাড়াও, তারা গতকাল প্রথমবারের মত শুধুমাত্র পুরুষদের নিয়ে লাইভ আড্ডা সেশন করেছে। আমি তাদের এইসব আন্তরিকতার প্রশংসা করি। 

৪) অনেকেই জানতে চেয়েছে, গ্রুপে ছেলেদের এ্যাকসেস তুলনামূলক কম কেন? ভাই, গ্রুপের নামের সাথেইতো “উইম্যান” শব্দটা আছে। সেখানে ছেলেদের এক্সেস না দেওয়াটাই তো স্বাভাবিক। ছেলেদের মেম্বারশিপ এপ্রুভাল যে দেয় এই তো বেশী।

৫) অনেকেই বলেছেন, আমি নাকি জেলাসী থেকে উইকে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছি। ওয়েল, একটা আপুকে উত্তর দিয়েছিলাম - "আমি ছোটবেলা থেকেই এই গ্রুপের প্রতি জেলাস আপু! আমার জীবনে একটাই স্বপ্ন ছিল এই গ্রুপ কে ধুয়ে একদিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিব। আপনার কাছে আজ সত্যিটা বললাম।"- আমি যে জেলাসী থেকে দেইনি আমার মনে হয় আজকের লেখাটাই তার সবচাইতে বড় প্রমান।

৬) অনেকেই আমাকে বলেছেন- ”পারলে নিজে এইরকম একটা গ্রুপের এডমিন হয়ে তারপর সমালোচনা করেন।” আমি তাদের একজনকে উত্তর দিয়েছিলাম- আপনারা তো প্রায়ই ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করেন। এখন উনি যদি আপনাদের বলেন যে- ”পারলে আমেরিকার প্রধানমন্ত্রী হইয়া দেখান। তারপর আমার সমালোচনা কইরেন।” তাইলে কেমন লাগবে আপনার? যে কাউকে নিয়েই গঠনমূলক সমালোচনা করা যায়, এইটা করতে তার মতো ”হইয়া দেখাইতে” হয় না।

তবে আপনাদের কথা ফেলে দেবার মত না, এই কারণেই আমি মাসখানেক আগে একটা গ্রুপ খোলার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। আমার মূল উদ্দেশ্য হবে অডিয়েন্সকে এনরিচ করা, এজুকেট করা। জনগনের সম্ভাবনাকে চিহ্নিত করা ও জাগিয়ে তোলা। যদিও এখনো সময়াভাবে খুলতে পারিনি। 

৭) অনেকেই বলেছেন - লাইভ আড্ডাতে তো কাউকে জোর করে আনা হয়নি। সবাই স্বেচ্ছায় এসেছে। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন- এই দেশে যখন এমএলএম বিজনেসের দৌরাত্ন্য চলছিলো, তখন তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবার পর তারাও আদালতে এই যুক্তিই দিয়েছিলো, যে আমরা তো কাউকে জোর করে নিয়ে আসি নাই। পাবলিক নিজের ইচ্ছেতেই আমাদের ব্যবসাতে ইনভেস্ট করেছে। তাইলে এইটা অবৈধ ব্যবসা কি করে হয়? আপনাদের কি মনে হয়, তাদের এই যুক্তি ধোপে টিকেছিলো? 

৮) জনাব রাজীব আহমেদ একটা সময় এক প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ফ্যাকাল্টি ছিলেন। সেই কারণে হয়তো অনেকে উনাকে এখনো স্যার ডেকে থাকেন। যদিও আমি নিশ্চিত তাদের সবাই তাঁর স্টুডেন্ট নন। উনি একবার বলেছিলেন গ্রুপ নিয়ে তাঁর এফর্টের কথা। [তথ্যসূত্র-৩] এবং উনার ব্যাপারে কেউ যদি বিস্তারিত জানতে চায়। [তথ্যসূত্র-৪]

৯) আড্ডার ব্যাপারে আমি বলবো - তাদের উচিত যারা যারা টিকেট কাটে তাদের প্রত্যেককে কোন না কোন বাড়তি ভ্যালু দেয়া, যাতে করে ঐ ৩০০ টাকা নেয়াটা তাদের জন্য হালাল হয়। আমি চাই তাদের একটা জবাবদিহিতা তৈরী হোক, একটা দায়বদ্ধতা থাকুক। 

যেমনঃ যারা কথা বলার ফ্লোর পাবে না, তাদেরকে ৫০% ক্যাশব্যাক করা যেতে পারে, কিংবা পরবর্তী আড্ডাতে ৫০% ডিসকাউন্ট দেয়া যেতে পারে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এটা করলে তাদের আড্ডার টিকেটের সেল বাড়বে বৈ কমবে না। 

উল্লেখ্য, তারা মাস দুয়েক আগেও নারীদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষন দিয়েছেন। [তথ্যসূত্র-২]

১০) সবশেষে গ্রুপের মেম্বারদের প্রতি একটা অনুরোধ, যারা তোষামদী করে পোষ্ট দেয় - তাদেরকে মনে করিয়ে দিন যে, তারা গ্রুপের নিয়ম ভংগ করছে। আর যারা তোষামদী ছাড়া পোষ্ট দিচ্ছে, তাদেরকে এপ্রিশিয়েট করুন, উৎসাহ দিন। 

কারণ, পোষ্ট এপ্রুভালের ক্ষমতা না হয় এডমিনদের হাতে, কিন্তু ঐ পোষ্টে এনগেইজমেন্ট হবে কি হবে না, সেটার ক্ষমতা কিন্তু তাদের হাতে নেই। সেটা শুধুমাত্র আপনাদের হাতেই আছে। সুতরাং সেই ক্ষমতাকে ঠিকঠাকভাবে কাজে লাগান।

আমার আগের পোষ্টটাতে এখন পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৭০০ কমেন্ট পড়েছে। সঙ্গত কারণেই এত বিপুল পরিমান কমেন্টের সবটা পড়ার সময় হয়নি আমার। তবে আমি একটা দারুন ডেটা বেইজ পেয়ে গেছি। কারণ ওখানে যারা কমেন্ট করেছেন, শেয়ার করেছেন ও লাইক দিয়েছেন, তাদের সিংহভাগেরই কোন না কোন রানিং ফেসবুক পেইজ আছে, যার মাধ্যমে তারা তাদের শখের ব্যবসা পরিচালনা করেন। 

প্রাসঙ্গিক লিংকস:

  1. https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=10157960548777174&id=559087173
  2. https://m.facebook.com/groups/140964279985142?view=permalink&id=797584884323075
  3. https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1562137787355547&id=100006780222693
  4. https://m.facebook.com/groups/140964279985142?view=permalink&id=703869143694650
  5. https://weforumbd.com/event/we-presents-startup-adda-2020/

*

প্রিয় পাঠক, চাইলে এগিয়ে চলোতে লিখতে পারেন আপনিও! লেখা পাঠান এই লিংকে ক্লিক করে- আপনিও লিখুন


শেয়ারঃ


এই বিভাগের আরও লেখা